ড. তপন কুমার খাঁড়া
স্নাতকোত্তর বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যক্ষ, কেন্দ্রীয় সাহিত্য একাদেমীর অনুবাদক, বাংলা সাহিত্য বিষয়ক গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক এবং ইউ.জি.সি. অধীনে বিভিন্ন প্রোজেক্টের উপরেও কাজ করেছেন। পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ধদের অধীনে এবং পশ্চিমবঙ্গ ও ঝাড়খণ্ডের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক খাঁড়ার পুস্তক পাঠ্যরত। অনুবাদক বাংলা ছাড়া হিন্দী ও ওড়িয়া ভাষাতেও দক্ষ ও গবেষণা কর্মরত; বিশেষ করে নাট্যসমালোচক, তুলনাত্মক সাহিত্য আলোচক এবং গবেষণাধর্মী ও মনোজ্ঞ প্রবন্ধকার। লেখক অদ্বৈত মন্পবর্মণ পুরস্কারেও সম্মানিত।
ডঃ খাঁড়ার প্রকাশিত গ্রন্গুলি হল :
১। তিন্দ্রালোকের প্রহরী - মনোজ দাস( ওড়িয়া থেকে বাংলাতে অনুবাদ ) - তপন কুমার খাড়া (কেন্দ্রীয় সাহিত্য একাদেমী, নিউদিল্লী)
২। বাংলা নাটকের উপস্থাপনার রীতি পদ্ধতি" গ্রস্থবিকাশ
৩। “প্রবন্ধ সংকলন: গ্রস্থবিকাশ
৪। 'রবীন্দ্রনাট্যচিন্তা ও নাট্যউপস্থাপনাশৈলী : গ্রস্থবিকাশ
৫। এক তুলনাত্মক অধ্যয়ন : মহাশ্বেতা দেবী ও গোপীনাথ মহান্তি' প্রজ্ঞা বিকাশ
মহম্মদ কবির উমর
ঔপন্যাসিক মহঃ কবীর অন্তর্গত আজারে নামক মফঃসলীয় শহরে জন্মগ্রহন। এখানেই ছোট থেকে বড় হওয়া। লেখকের এখান থেকেই স্কুল জীবনের গন্তী পেরিয়ে কলেজ জীবনে প্রবেশ। সালটা ১৯৮১, উনি যখন জারিয়ার আহমাদু এম.এ. ক্লাসের ছাত্র, তখন সক্রিয় রাজনীতি করার আরোপে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কৃত হন, কিন্তু বহিষ্কৃত হওয়ার পূর্বেই এ প্রতিষ্ঠান থেকেই এম.এ. ডিগ্রী লাভ।
তার বৌটী স্টেট রেডিওতে সাংবাদিক হিসেবে কর্মারস্ত। পরে নাইজেরিয়ার কানোতে ট্রয়াম্প নিউজপেপার লিমিটেড কোম্পানীতে সাংবাদিক হিসেবে কাজের দ্বারা যে অন্যায়, অবিচার, শোষণ, পীড়ন, গৌঁড়ামি-ভগ্ডামী ও কুসংস্কার ছারা প্রতি নিয়ত নিষ্পেশন, বঞ্চনা-অপবাদ চালানো হচ্ছিল, দেশের সংবিধানে তাদের মর্যাদা, ন্যায়, প্রাপ্য অধিকার থেকে কিভাবে বঞ্চিত করা হোত-_এসব চাক্ষুস বাস্তব চিত্রপট ও অভিজ্ঞতায় লেখকের হৃদয় বিগলনের ফলে সৃষ্টি হল তীর প্রথম এবং সর্বাধিক জনপ্রিয় ইংরেজি উপন্যাস - আমিনা (২০০৫)। আফ্রিকান মহিলাদের বাস্তব জীবন মর্মগাথা যথার্থভাবে উপন্যাসটিতে প্রতিবিদ্বিত।